পুরীর রথযাত্রার কথা বিশ্ববিদিত। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এমন অনেক রথযাত্রা এই বাংলার জেলায় জেলায় হয়, যারা নামে অত বিখ্যাত
আরও পড়ুনক্যাটাগরি ধর্ম
মহিষাদলের রথযাত্রা
বাংলার একটি অন্যতম ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা হল মেদিনীপুরের মহিষাদলের রথযাত্রা উৎসব। মহিষাদলের রথযাত্রার ইতিহাস দুই শতাব্দীরও বেশি প্রাচীন।মহিষাদল রাজ পরিবারের কুমার দেবপ্রসাদ গর্গ ১৩৭৬
আরও পড়ুনগুপ্তিপাড়া রথযাত্রা
বাংলার প্রসিদ্ধ রথযাত্রা গুলোর মধ্যে অন্যতম হুগলীর গুপ্তিপাড়া রথযাত্রা(Guptipara-Rathyatra)।যতদূর জানা যায় ১৭৪০ সালে এই রথ উৎসব শুরু করেন মধুসুদানন্দ। সাধারণ রথের
আরও পড়ুনষট পঞ্চমী ব্রত
ষট পঞ্চমী ব্রত সমস্ত বিবাহিতা নারীরা পালন করে থাকে। ব্রত পালনকারীরা বিশ্বাস করে এই ব্রত পালন করলে তার ঘরে সুখের
আরও পড়ুনবাংলায় রথযাত্রার ইতিহাস
জগন্নাথের সাথে রথযাত্রা আর রথযাত্রার সাথে ওড়িশার নাম অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত । কিন্তু ওড়িশার এই সুপ্রাচীন ঐতিহ্যশালী রথযাত্রাটি কিভাবে বাংলার সংস্কৃতিতে(history
আরও পড়ুনজগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদ
পুরীর জগন্নাথ দর্শনের পর যেটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একজন ভক্তের তা হল মহাপ্রসাদ গ্রহণ। জগন্নাথের এই মহাপ্রসাদ নিয়ে আসুন বিস্তারিত জানা
আরও পড়ুনজগন্নাথের রথের রশি
রথযাত্রায় অবশ্য কর্তব্যের মধ্যে পড়ে জগন্নাথের রথের রশি একবারের জন্য হলেও স্পর্শ করা। জগন্নাথ ভক্তের মন আকুল হয়ে থাকে রথের
আরও পড়ুনজগন্নাথ এবং রসগোল্লা
ছোট থেকেই আমরা শুনে আসছি খাজা মানে পুরী আর রসগোল্লা মানে বাংলা। বেশ কিছুদিন হল ওড়িশার দাবী যে রসগোল্লার আবিষ্কার
আরও পড়ুনবাঁদুরিদের রথযাত্রা
জগন্নাথের মাসির বাড়ি মানেই সেখানে গিয়ে দেদার জিলিপি পাঁপড়। এক সপ্তাহ হুল্লোড় করে উল্টোরথের দিন নিজের বাড়ি ফেরা।কিন্তু এমন এক
আরও পড়ুনমাহেশের রথযাত্রা
ভারতে পুরীর রথযাত্রার পরই প্রাচীনত্বের নিরীখে দ্বিতীয় প্রাচীনতম এবং বাংলার প্রাচীনতম রথযাত্রা হল পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার অন্তর্গত শ্রীরামপুরের মাহেশের রথযাত্রা। ১৩৯৬
আরও পড়ুনরথযাত্রা
হিন্দুধর্মের অন্যতম বিখ্যাত উৎসব হল রথযাত্রা (Rath-yatra)। আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে আয়োজিত এই উৎসবটির কেন্দ্রস্থল ওড়িশা রাজ্যের পুরী শহরটি হলেও
আরও পড়ুনদক্ষিণেশ্বর মন্দির
হিন্দুদের কাছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মস্থান। এই মন্দিরে মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন রানি রাসমণিদেবী। এই মন্দিরে দেবী কালীকে “ভবতারিণী” নামে
আরও পড়ুন