ভ্রমণপিপাসু মানুষ মানেই সাধারণত প্রকৃতিপ্রেমী হন তাঁরা। সেই সবুজ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানেই বিভিন্ন দিকে তাঁরা ছুটে যান। সবুজ বনানি ঘেরা
আরও পড়ুন
পশ্চিমবঙ্গ ভ্রমণ
ভ্রমণপিপাসু মানুষ মানেই সাধারণত প্রকৃতিপ্রেমী হন তাঁরা। সেই সবুজ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানেই বিভিন্ন দিকে তাঁরা ছুটে যান। সবুজ বনানি ঘেরা
আরও পড়ুনভৌগোলিক দিক থেকে যদি দেখা যায়, তাহলে পশ্চিমবঙ্গে মরুভূমি ছাড়া প্রায় সবই আছে। উত্তরে দার্জিলিং বা ডুয়ার্স থেকে শুরু করে
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুরে অবস্থিত শান্তিনিকেতন। এখানে বহু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। সেগুলো ঘোরার জন্য লোকাল গাইডের সাহায্য নেওয়া যায়। সাধারণত
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে বিভিন্ন জঙ্গল বা অরণ্য। অরণ্যপ্রেমী পর্যটকেরা সবুজ বনভূমির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে সেইসব স্থানে ভিড় জমান।
আরও পড়ুনভৌগোলিক দিক থেকে যদি দেখা যায়, তাহলে পশ্চিমবঙ্গে মরুভূমি ছাড়া প্রায় সবই আছে। উত্তরে দার্জিলিং বা ডুয়ার্স থেকে শুরু করে
আরও পড়ুনসমুদ্র, পাহাড় কিংবা অরণ্য নয়, বাংলার প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের টানে চলে যেতে পারেন ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত মুর্শিদাবাদে। এখানে
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের নদী তীরবর্তী ভ্রমণস্থানগুলির মধ্যে জনপ্রিয়তার নিরিখে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে ডায়মন্ড হারবার। এখানে এসে পর্যটকেরা হুগলী নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ
আরও পড়ুনবাংলায় শক্তিপূজার চল বহু প্রাচীন। মোট ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ১৪টি শক্তিপীঠ। উজানির মঙ্গলচণ্ডী মন্দির সেই রকমই একটি শক্তিপীঠ। শক্তিপীঠ
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের সমুদ্র সৈকত রয়েছে। তাদের একেকটির সৌন্দর্য একেকরকম। কোন সৈকত জনকোলাহলপূর্ণ, কোনটা আবার নির্জন। এমনই একটি নিস্তব্ধ
আরও পড়ুনকেউ কেউ বলে দীঘা হল “বাঙালির গোয়া”, আবার ওয়ারেন হেস্টিংস তাঁর একটি চিঠিতে দীঘাকে “প্রাচ্যের ব্রাইটন” বলে উল্লেখ করেছেন। কথাতেই
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের মধ্যে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকত বকখালি। দীঘা, মন্দারমনির একঘেয়েমি কাটাতে মানুষ ভিড় করে এখানে। বকখালিতে কী দেখবেন
আরও পড়ুনবাঙালির হাতের কাছের হিল স্টেশন হল দার্জিলিং। সুযোগ পেলেই বাঙালি ঘুরতে চলে যায় সেখানে। কথাতেই আছে, বাঙালির ঘোরার তিনটে জায়গা
আরও পড়ুন