পাণ্ডবদের তৃতীয় প্রজন্মের মধ্যে অন্যতম প্রধান ব্যক্তি ছিলেন পরীক্ষিৎ । তিনি ছিলেন অর্জুনপুত্র অভিমন্যু ও বিরাট রাজ্যের রাজকন্যা উত্তরার সন্তান।
আরও পড়ুন
অর্জুন তৃতীয় পাণ্ডব।
পাণ্ডবদের তৃতীয় প্রজন্মের মধ্যে অন্যতম প্রধান ব্যক্তি ছিলেন পরীক্ষিৎ । তিনি ছিলেন অর্জুনপুত্র অভিমন্যু ও বিরাট রাজ্যের রাজকন্যা উত্তরার সন্তান।
আরও পড়ুনমহাভারতের আদিপর্বে ৫৫তম অধ্যায়ে সর্বপ্রথম ঘটোৎকচ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি ছিলেন পান্ডুপুত্র ভীম এবং রাক্ষসী হিড়িম্বার সন্তান। জতুগৃহ থেকে
আরও পড়ুনমহাভারতের কর্ণপর্বের ৮৪তম অধ্যায়ে দুঃশাসন বধ – এর কথা বর্ণিত আছে। দুঃশাসন দ্যূতসভায় দ্রৌপদীকে বিবস্ত্র করার চেষ্টা করেছিলেন। এই অপমানের
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বের ১৯৭তম অধ্যায় থেকে ২০২তম অধ্যায় জুড়ে দ্রোণ বধ নিয়ে অর্জুন ও যুধিষ্ঠিরের ঝগড়ার কথা বর্ণিত আছে। ছেলে অশ্বত্থামার
আরও পড়ুনমহাভারতের কর্ণপর্বের একেবারে শেষ ঘটনা হল কর্ণের মৃত্যু। দ্যূতসভায় দ্রৌপদীকে বিবস্ত্র করার প্রস্তাব কর্ণই দিয়েছিলেন। এ কারণে অর্জুন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন
আরও পড়ুনমহাভারতের সৌপ্তিকপর্বে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দ্রোণের ছেলে অশ্বত্থামার এক ভয়ঙ্কর ও নৃশংস কাণ্ডের কথা জানা যায়। দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গের পর কৃপ,
আরও পড়ুনমহাভারতে উল্লেখিত অগণিত মহাবীরদের মধ্যে অন্যতম হলেন বৃষসেন । তিনি ছিলেন কর্ণ এবং তাঁর স্ত্রী পদ্মাবতীর বড় ছেলে। কর্ণের সঙ্গেই
আরও পড়ুনমহাভারতের সকল মহারথীদের মধ্যে অন্যতম বীর যোদ্ধা ছিলেন মদ্রদেশের অধিপতি মহারাজ শল্য । তাঁর বোন মাদ্রীর সঙ্গে হস্তিনাপুরের সম্রাট পান্ডুর
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ১৪৬তম অধ্যায়ে জয়দ্রথের মৃত্যু র কথা বর্ণিত আছে। জয়দ্রথ নিরস্ত্র অভিমন্যুকে হত্যা করার জন্য কৌরবদের সাহায্য করেছিলেন বলে
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ৭৩তম অধ্যায়ে অর্জুনের জয়দ্রথ বধের প্রতিজ্ঞা র কথা বর্ণিত আছে। অর্জুন এবং সুভদ্রার ছেলে অভিমন্যুকে হত্যা করার জন্য
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ১৪২তম অধ্যায়ে ভূরিশ্রবা র নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে কৌরব পক্ষ অবলম্বন করে যুদ্ধ করেছিলেন। যুদ্ধের
আরও পড়ুনমহাভারতের ভীষ্মপর্বে ৫৮তম ও ৫৯তম অধ্যায়ে ভীষ্ম কৃষ্ণকে যুদ্ধে অস্ত্র না তুলে নেওয়ার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করালেন কীভাবে সে কথা বর্ণিত
আরও পড়ুন