মহাগুরু দ্রোণ ও তাঁর স্ত্রী কৃপীর একমাত্র ছেলে হল অশ্বত্থামার মাথায় জন্ম থেকেই একটি মণি ছিল যা অশ্বত্থামার মণি নামে
আরও পড়ুন
মহাগুরু দ্রোণ ও তাঁর স্ত্রী কৃপীর একমাত্র ছেলে হল অশ্বত্থামার মাথায় জন্ম থেকেই একটি মণি ছিল যা অশ্বত্থামার মণি নামে
আরও পড়ুনমহাভারতের ভীষ্মপর্বের একেবারে শেষে মহাবীর ভীষ্মের পরাজয় ও পতন বর্ণিত আছে। ভীষ্ম তাঁর বাবা মহারাজ শান্তনুর থেকে বর পেয়েছিলেন যে,
আরও পড়ুনমহাভারতের কর্ণপর্বের একেবারে শেষ ঘটনা হল কর্ণের মৃত্যু। দ্যূতসভায় দ্রৌপদীকে বিবস্ত্র করার প্রস্তাব কর্ণই দিয়েছিলেন। এ কারণে অর্জুন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন
আরও পড়ুনমহাভারতের শল্যপর্বের একেবারে শেষের দিকে ভীম ও দুর্যোধনের গদাযুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে ভীমের দ্বারা দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গ -এর কথা বর্ণিত আছে।
আরও পড়ুনমহাভারতের সৌপ্তিকপর্বে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দ্রোণের ছেলে অশ্বত্থামার এক ভয়ঙ্কর ও নৃশংস কাণ্ডের কথা জানা যায়। দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গের পর কৃপ,
আরও পড়ুনমহাভারতের সকল মহারথীদের মধ্যে অন্যতম বীর যোদ্ধা ছিলেন মদ্রদেশের অধিপতি মহারাজ শল্য । তাঁর বোন মাদ্রীর সঙ্গে হস্তিনাপুরের সম্রাট পান্ডুর
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ১৪৬তম অধ্যায়ে জয়দ্রথের মৃত্যু র কথা বর্ণিত আছে। জয়দ্রথ নিরস্ত্র অভিমন্যুকে হত্যা করার জন্য কৌরবদের সাহায্য করেছিলেন বলে
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ৭৩তম অধ্যায়ে অর্জুনের জয়দ্রথ বধের প্রতিজ্ঞা র কথা বর্ণিত আছে। অর্জুন এবং সুভদ্রার ছেলে অভিমন্যুকে হত্যা করার জন্য
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ১৪২তম অধ্যায়ে ভূরিশ্রবা র নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে কৌরব পক্ষ অবলম্বন করে যুদ্ধ করেছিলেন। যুদ্ধের
আরও পড়ুনমহাভারতের ভীষ্মপর্বের একেবারে শেষ ঘটনা হল ভীষ্মের শরশয্যা । কুরুপিতামহ ভীষ্ম ছিলেন ইচ্ছামৃত্যুর বরপ্রাপ্ত। তাই তাঁর ইচ্ছা না হলে কেউ
আরও পড়ুনমহাভারতের ভীষ্মপর্বে ৫৮তম ও ৫৯তম অধ্যায়ে ভীষ্ম কৃষ্ণকে যুদ্ধে অস্ত্র না তুলে নেওয়ার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করালেন কীভাবে সে কথা বর্ণিত
আরও পড়ুনমহাভারতের উদ্যোগপর্বে ১৩৮তম অধ্যায় থেকে ১৪০তম অধ্যায় জুড়ে কৃষ্ণ ও কর্ণের কথোপকথন বর্ণিত আছে। পান্ডবদের বনবাস ও অজ্ঞাতবাসের পালা শেষ
আরও পড়ুন