গৌড় প্রাচীন বাংলার এক সমৃদ্ধশালী জনপদ। তৎকালীন বঙ্গদেশের রাজধানী গৌড় তার পোড়ামাটি ও লাল ইঁটের স্থাপত্যে, রঙবেরঙের মিনা করা টালির
আরও পড়ুন
গৌড় প্রাচীন বাংলার এক সমৃদ্ধশালী জনপদ। তৎকালীন বঙ্গদেশের রাজধানী গৌড় তার পোড়ামাটি ও লাল ইঁটের স্থাপত্যে, রঙবেরঙের মিনা করা টালির
আরও পড়ুনপশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত হল দীঘা। কথাতেই আছে, বাঙালির ঘোরার তিনটে জায়গা হল দীপুদা, অর্থাৎ দীঘা, পুরী আর দার্জিলিং। দীঘা
আরও পড়ুনশান্তিনিকেতন নামের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে জায়গাটির মূল বৈশিষ্ট্য। ‘শান্তির নীড়’ হল শান্তিনিকেতন। সত্যিই এখানে এলে মন জুড়িয়ে যায়, এক আলাদা
আরও পড়ুনপৃথিবীর অন্যতম সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ জঙ্গল হল সুন্দরবন। এই জঙ্গলে অবস্থিত ‘সুন্দরী’ গাছের নাম থেকেই এই জঙ্গলের নাম হয়েছে বলে
আরও পড়ুনবলা হয় বর্ধমানের রাজা ভাল্কি মাচান জঙ্গলে মাচা তৈরি করে শিকারে আসতেন। পোড়া ইটের তৈরি সেই দুর্গ , পুরনো সেই
আরও পড়ুনশীতকালে বাঙালীর প্রিয় পিকনিকের জায়গাগুলোর মধ্যে একটি হতে পারে টাকি। তবে শুধু শীতকালেই না, সারা বছর ধরেই এখানে আছে বাঙালি,
আরও পড়ুনগাড়ি চালানোর সময় সিগন্যাল না মেনে আচমকা যদি কোনও লোকে রাস্তা পাড় হয়, খুব বিরক্ত লাগে, মুখ থেকে বেরিয়ে আসে
আরও পড়ুনধান্যকুড়িয়া রাজবাড়ি দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে শিয়ালদা হাসনাবাদ লাইনের ‘কাঁকড়া মির্জানগর’ স্টেশনে। অনেক ছোট ষ্টেশনের মতো এরও কোনও বিশেষত্ব
আরও পড়ুনগুজরাটের চোটিলা রাজকোটের নিকটে অবস্থিত সুরেন্দ্রনগর জেলার একটি ছোট শহর। এখানে চোটিলা পাহাড়ের ওপর চামুণ্ডেশ্বরী মন্দিরটি বিখ্যাত। এটি হিন্দুদের কাছে পবিত্র
আরও পড়ুনদিঘা এবং মন্দারমনির পরেই তাজপুর হল বাঙালির প্রিয় সমুদ্র সৈকত। আর নিরিবিলিতে সময় কাটানোর দিক থেকে প্রথম পছন্দ এটাই। হোটেল
আরও পড়ুনছোটনাগপুর মালভূমির অন্তর্গত পুরুলিয়ার অন্যতম প্রধান পর্যটনকেন্দ্র হলো এই অযোধ্যা পাহাড়। এটি পুরুলিয়া জেলার সবচেয়ে বড় পাহাড়শ্রেণী। এটি দলমা পাহাড়ের
আরও পড়ুনঅনুচ্চ পাহাড়, টিলা, সুবর্ণরেখা নদী, মন্দির নিয়ে কালজয়ী সাহিত্যিক প্রকৃতিপ্রেমিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য ঘাটশিলা।সুবর্ণরেখা নদীর ঘাট তার সাথে শত শত
আরও পড়ুন