মহাভারতের আশ্রমবাসিক পর্বে এই ঘটনার উল্লেখ পাওয়া যায়। যুধিষ্ঠির হস্তিনাপুরের সিংহাসনে বসার পর দেখতে দেখতে পনেরোটি বছর পেরিয়ে গেল। রাজা
আরও পড়ুন
যুধিষ্ঠির হলেন পাণ্ডুর জ্যেষ্ঠ ছেলে।
মহাভারতের আশ্রমবাসিক পর্বে এই ঘটনার উল্লেখ পাওয়া যায়। যুধিষ্ঠির হস্তিনাপুরের সিংহাসনে বসার পর দেখতে দেখতে পনেরোটি বছর পেরিয়ে গেল। রাজা
আরও পড়ুনপাণ্ডবদের তৃতীয় প্রজন্মের মধ্যে অন্যতম প্রধান ব্যক্তি ছিলেন পরীক্ষিৎ । তিনি ছিলেন অর্জুনপুত্র অভিমন্যু ও বিরাট রাজ্যের রাজকন্যা উত্তরার সন্তান।
আরও পড়ুনমহাভারতের শান্তি পর্বের ষষ্ঠ অধ্যায়ে জগতের সমস্ত নারীদের প্রতি যুধিষ্ঠিরের অভিশাপ দেওয়ার ঘটনা বর্ণিত আছে। আঠারো দিন ধরে চলার পরে
আরও পড়ুনমহাগুরু দ্রোণ ও তাঁর স্ত্রী কৃপীর একমাত্র ছেলে হল অশ্বত্থামার মাথায় জন্ম থেকেই একটি মণি ছিল যা অশ্বত্থামার মণি নামে
আরও পড়ুনমহাভারতের ভীষ্মপর্বের একেবারে শেষে মহাবীর ভীষ্মের পরাজয় ও পতন বর্ণিত আছে। ভীষ্ম তাঁর বাবা মহারাজ শান্তনুর থেকে বর পেয়েছিলেন যে,
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বের ১৯৭তম অধ্যায় থেকে ২০২তম অধ্যায় জুড়ে দ্রোণ বধ নিয়ে অর্জুন ও যুধিষ্ঠিরের ঝগড়ার কথা বর্ণিত আছে। ছেলে অশ্বত্থামার
আরও পড়ুনমহাভারতের কর্ণপর্বের একেবারে শেষ ঘটনা হল কর্ণের মৃত্যু। দ্যূতসভায় দ্রৌপদীকে বিবস্ত্র করার প্রস্তাব কর্ণই দিয়েছিলেন। এ কারণে অর্জুন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন
আরও পড়ুনমহাভারতের শল্যপর্বের একেবারে শেষের দিকে ভীম ও দুর্যোধনের গদাযুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে ভীমের দ্বারা দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গ -এর কথা বর্ণিত আছে।
আরও পড়ুনমহাভারতের সৌপ্তিকপর্বে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দ্রোণের ছেলে অশ্বত্থামার এক ভয়ঙ্কর ও নৃশংস কাণ্ডের কথা জানা যায়। দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গের পর কৃপ,
আরও পড়ুনমহাভারতের দ্রোণপর্বে ৭৩তম অধ্যায়ে অর্জুনের জয়দ্রথ বধের প্রতিজ্ঞা র কথা বর্ণিত আছে। অর্জুন এবং সুভদ্রার ছেলে অভিমন্যুকে হত্যা করার জন্য
আরও পড়ুনমহাভারতের সম্পূর্ণ বিরাটপর্ব জুড়ে বর্ণিত আছে পান্ডবদের অজ্ঞাতবাস এর কথা। পরপর দুবার পাশাখেলায় হেরে গিয়ে শর্ত অনুযায়ী পান্ডবদের মোট তেরো
আরও পড়ুনমহাভারতের বিরাটপর্বে তেরোতম অধ্যায়ে ভীম ও জীমূতের যুদ্ধ বর্ণিত আছে। পাশাখেলায় হেরে গিয়ে পান্ডবদের তেরো বছরের জন্য বনবাসে যেতে হয়েছিল।
আরও পড়ুন